উড়াল সড়ক খুলছে
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২৮ আগস্ট ২০২৩
বর্তমান সরকারের যোগাযোগ অবকাঠামোর আরেকটি মাইলফলক ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (উড়াল সড়ক)। দেশের সবচেয়ে বড় উড়াল সড়কটি আগামী ২ সেপ্টেম্বর খুলে দেওয়া হচ্ছে। এই সড়কে প্রতিটি গাড়ির সর্বনিম্ন গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার। তবে র্যাম্প ব্যবহারের সময় গতি থাকবে ঘণ্টায় ৩০-৪০ কিলোমিটার। উড়াল সড়কটি চালু হলে মাত্র ১০ মিনিটেই উত্তরা থেকে ফার্মগেট পৌঁছানো যাবে। ফলে রাজধানীর উত্তরা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত বিমানবন্দর সড়কের ৩০ শতাংশ যানজট কমে যাবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল সড়কটি নির্মাণ করা হচ্ছে। যানজট নিরসনে রাজধানীর বিমানবন্দরের কাওলা থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত নির্মাণ করা হচ্ছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এর মধ্যে কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত সাড়ে ১১ কিলোমিটার অংশটি আগামী শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন উপলক্ষে আগামী ২ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩ টায় রাজধানীর শেরে-বাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী। ইতোমধ্যে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা-ফার্মগেট অংশের কাজ শেষ হয়েছে। সর্বশেষ উড়াল সড়কের বিভিন্ন স্থানে লাইটিং বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। আগামী দুই/একদিনের মধ্যে সড়কবাতিতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান।
তবে এই সড়কে মোটরসাইকেল ও সিএনজিসহ কোনো থ্রি হুইলার চলাচল করতে পারবে না। শুধু বাস, মিনিবাস, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, পণ্যবাহী ট্রাক ও পিকআপসহ ৮ ধরনের গাড়ি চলাচল করতে পারবে। উড়াল সড়কে উঠলেই দিতে হবে টোল। এর মধ্যে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, পিকআপ ও হাল্কা ট্রাকের টোল ৮০ টাকা, যাত্রাবাহী বাস ও মিনিবাস ১৬০, মাঝারি ট্রাক (৩ টনের বেশি) ৩২০ টাকা ও ভারি পণ্যবাহী ট্রাকের টোল ৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সড়কে ওঠার সময় টোল পরিশোধ করতে হবে এসব পরিবহনকে। তাই, টোলপ্লাজাগুলো ডিজিটাল করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তা না হলে উড়াল সড়কে ওঠা ও নামার সময় যানজটের আশঙ্কা করছেন তারা।
এ বিষয়ে গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ও স্থপতি ইকবাল হাবিব জনকণ্ঠকে বলেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে শুধু পাইভেটকার, মাইক্রোবাস, যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করতে পারবে। এজন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের টোল পরিশোধ করতে হবে। ফার্মগেট পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একটি অংশ চালু হলে উত্তরা-ফার্মগেট সড়কে প্রাইভেটকারের চাপ কিছুটা কমবে। কারণ, ওই সড়কে প্রাইভেটকারের চাপ একটু বেশি থাকে। তাই স্বাভাবিকভাবে বলা যায়, উড়াল সড়ক চালু হলে ওই সড়কের ৩০ শতাংশ যানজট কমতে পারে। কিন্তু উড়াল সড়কের ওঠা ও নামার র্যাম্পে ভালোভাবে ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট করতে হবে। এছাড়া টোলপ্লাজাগুলো ডিজিটাল করতে হবে। যাতে গাড়ি দ্রুত টোলপ্লাজা অতিক্রম করতে পারে। তা না হলে উড়াল সড়কে গাড়ি ওঠা ও নামার সময় যানজটের সৃষ্টি হতে পারে বলে জানান তিনি।
প্রকল্প সূত্র জানায়, রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা-কুড়িল-বনানী-মহাখালী-তেজগাঁও-মগবাজার-কমলাপুর-সায়েদাবাদ-যাত্রাবাড়ী-ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক (কুতুবখালী) পর্যন্ত উড়াল সড়কটি নির্মাণ করা হচ্ছে। মূল উড়াল সড়কের দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। তবে সড়কে ওঠা-নামার জন্য ২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ৩১ টি র্যাম্প নির্মাণ করা হচ্ছে। র্যাম্পসহ প্রকল্পের মোট দৈর্ঘ্য ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ঢাকা শহরের যানজট অনেকাংশে কমে যাবে এবং ভ্রমণের সময় ও খরচ হ্রাস পাবে। ঢাকা শহরের উত্তর-দক্ষিণ অংশের সংযোগ ও ট্রাফিক ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। উত্তর ও দক্ষিণ গেটওয়ের সংযোগ উন্নত হবে। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সেতু কর্তৃপক্ষ। তাই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে সার্বিকভাবে যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান।
এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম শাখাওয়াত আকতার জনকণ্ঠকে বলেন, তিনটি অংশে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি। এর মধ্যে প্রথম অংশ: বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে বনানী রেলস্টেশন পর্যন্ত মোট দৈর্ঘ্য ৭ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। এ অংশের অগ্রগতি ৯৮ শতাংশ। দ্বিতীয় অংশ: বনানী রেলস্টেশন থেকে মগবাজার পর্যন্ত ৫ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার। এই অংশের অগ্রগতি ৫৮ শতাংশ। তৃতীয় অংশ: মগবাজার-যাত্রাবাড়ী হয়ে কুতুবখালী পর্যন্ত দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ৬৩ কিলোমিটার। এ অংশের অগ্রগতি ৬ শতাংশ। সার্বিকভাবে এ পর্যন্ত প্রকল্পের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
সরেজমিনে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় দেখা গেছে, সরকারি তেজগাঁও কলেজের সামনে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একটি র্যাম্প নামানো হয়েছে। এই র্যাম্প ব্যবহার করে উড়াল সড়ক থেকে গাড়ি নিচের সড়কে নামতে পারবে। র্যাম্পটির নির্মাণের সকল কাজ শেষ হয়েছে। কিছুদিন আগে কার্পেটিং ও লাইটিং বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। ৩০ মিটার দূরত্বে একেকটি বৈদ্যুতিক বাতি বসানো হয়েছে। সকল প্রস্তুতি শেষে এখন উদ্বোধনের অপেক্ষা বলে নির্মাণ শ্রমিকরা জানান।
আমিন নামের এক নির্মাণ শ্রমিক জনকণ্ঠকে বলেন, ফার্মগেট এলাকায় গাড়ি নিচে নামার জন্য শুধু এই র্যাম্প ব্যবহার করতে পারবে। গাড়ি উড়াল সড়কে ওঠার জন্য র্যাংগস ভবনের সামনের ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে হবে। এই দুটি র্যাম্প দিয়ে উড়াল সড়কে গাড়ি ওঠা-নামা করতে পারবে। উত্তরা-ফার্মগেট পর্যন্ত উড়াল সড়কে গাড়ি ওঠা-নামার জন্য ১৫ টি র্যাম্প রয়েছে বলে জানান তিনি।
প্রকল্প সূত্র জানায়, উত্তরা-যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত চার লেনের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মূল লেনের দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সংলগ্ন কাওলা থেকে তেজগাঁও রেলগেট পর্যন্ত দৈর্ঘ্য সাড়ে ১১ কিলোমিটার। পুরো প্রকল্পটির কাজ শেষ হলে বিমানবন্দর থেকে মাত্র ১৫-২০ মিনিটেই যাত্রাবাড়ী যাওয়া যাবে। বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের সঙ্গে সম্পৃক্ত সংযোগ সড়কের কার্পেটিং শেষ করা হয়েছে। এরই মধ্যে রাস্তায় বৈদ্যুতিক বাতি বসানোর কাজ শেষ হয়েছে।
উড়াল সড়কে ওঠা-নামার জন্য ৩১ টি র্যাম্প ॥ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (উড়াল সড়কে) ওঠা-নামার জন্য মোট ২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ৩১ টি র্যাম্প নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে প্রথম অংশে রয়েছে ১০ টি র্যাম্প। এগুলো হলো- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশ ও বের হওয়ার দুটি র্যাম্প উড়াল সড়কে যুক্ত হবে। এর মধ্যে বিমানবন্দর প্রবেশে র্যাম্পের দৈর্ঘ্য ৯৯৪ মিটার, বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার র্যাম্পের দৈর্ঘ্য ৫২২ মিটার। এছাড়া কুড়িল এলাকায় তিনটি র্যাম্প রয়েছে। এগুলো হলো-কুড়িল প্রবেশপথ-১ এর দৈর্ঘ্য ৬৯৭ মিটার, কুড়িল থেকে বের হওয়ার পথ-২ এর দৈর্ঘ্য ৮২৫ মিটার, কুড়িল থেকে বের হওয়ার পথের (ইএক্স) র্যাম্পের দৈর্ঘ্য ৭০৪ মিটার। বনানী এলাকায় চারটি র্যাম্প নির্মাণ করা হয়েছে। এগুলো হলো- বনানী ইএন-১’র দৈর্ঘ্য ৭৪৬ মিটার, বানানী ইএন-২’র দৈর্ঘ্য ৬০০ মিটার, বনানী ইএক্স-১’র দৈর্ঘ্য ৪১৫ মিটার ও বনানী ইএক্স-২’র দৈর্ঘ্য ৫১৬ মিটার। প্রথম অংশের ৫৬৫ মিটার দীর্ঘ ক্যান্টনমেন্ট ইএক্স-টু-র্যাম্পের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
দ্বিতীয় অংশে ১৫ টি র্যাম্প নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে মহাখালী এলাকায় উড়াল সড়কে প্রবেশের জন্য একটি ও বের হওয়ার জন্য দুটি র্যাম্প নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া তেজগাঁও এলাকায় উড়াল সড়কে প্রবেশের জন্য তিনটি ও বের হওয়ার জন্য দুটি র্যাম্প নির্মাণ করা হবে। সোনারগাঁও হোটেল এলাকায় উড়াল সড়কে প্রবেশের জন্য তিনটি ও বের হওয়ার জন্য চারটি র্যাম্প নির্মাণ করা হবে। তৃতীয় অংশে উড়াল সড়কে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য কমলাপুর এলাকায় চারটি ও কুতুবখালী এলাকায় ২ টি র্যাম্প নির্মাণ করা হবে।
পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সেতু কর্তৃপক্ষ। ফাস্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (এফডিইই) কোম্পানি লিমিটেড এ প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে। এর মধ্যে ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেডের ৫১ শতাংশ, চায়না শানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপের (সিএসআই) ৩৪ শতাংশ এবং সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের ১৫ শতাংশ শেয়ার নিয়ে গঠিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এক্সপ্রেসওয়ে থেকে ২৫ বছর টোল আদায় করবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। প্রকল্প ব্যয় ও টোলের হার বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রস্তাব ২০১৩ সালের নভেম্বরে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে অনুমোদন করা হয় বলে সেতু বিভাগের সূত্র জানায়।
এ বিষয়ে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম শাখাওয়াত আকতার জনকণ্ঠকে বলেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১৫ টি র্যাম্প রয়েছে। র্যাম্পগুলো ব্যবহার করে গাড়ি উড়াল সড়কে ওঠা-নামা করতে পারবে। দেশে প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে পিপিপি ভিত্তিতে। প্রকল্পটি নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ২৫ বছর টোল আদায়ের মাধ্যমে খরচ ওঠাবে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান।
- শূন্য পদ ৪২ টি! চিকিৎসা সংকটে থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- নাইক্ষ্যংছড়ি ৮টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সরঞ্জাম উদ্ধার
- জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত ১
- কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
- নারীবান্ধব শিক্ষানীতির কারণে মেয়েরা এগিয়ে: প্রধানমন্ত্রী
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না
- বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু
- প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের
- ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা
- বান্দরবানে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- বান্দরবানে মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কার্যক্রম উদ্বোধন
- সম্পর্ক পুনর্গঠনের বার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
- ভারতের নির্বাচনের পর ভিসা সহজ করা নিয়ে আলোচনা
- আনন্দের ঢেউ কর্ণফুলীতে
- বদলাচ্ছে ধর্ষণের সংজ্ঞা প্রস্তাবে যুক্ত তৃতীয় লিঙ্গ
- অসহনীয় মামলা জটে বিচার বিভাগ ন্যুব্জ: প্রধান বিচারপতি
- সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে উপকারভোগী বাড়ছে
- ১৫ শতাংশ কর দিলে কালোটাকা সাদা
- ঋণ পাবেন না খেলাপিরা
- প্লাস্টিক বর্জ্যে সড়ক
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আসছে ভারতের পেঁয়াজ
- সীমান্ত সড়ক পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে
- বান্দরবানে অনূর্ধ্ব ১৫ সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
- অন্যের জায়গায় হুমকি দিয়ে পাহাড় কেটে পুকুর খননের অভিযোগ
- দ্রব্যমূল্যের লাগাম টানার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ায় বান্দরবানে বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত ৩ জন
- অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন অক্লান্ত পরিশ্রম করছে- জেলা প্রশাসক
- মিয়ানমারের সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
- বদলি হলেও চাকরিতে যোগদান করেননি নাথান বমের স্ত্রী
- ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে - বান্দরবান জেলা প্রশাসক
- নাথান বম এখন কোথায়, কেএনএফের শক্তির উৎস কী
- কেএনএফের ২ জনকে রিমান্ড শেষে জেল হাজতে প্রেরণ
- প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন
- বান্দরবানে মে দিবস উদযাপন
- বৃষ্টির জন্য আগামীকাল বান্দরবানে নামাজ অনুষ্ঠিত হবে
- পরিবহন ধর্মঘটে বান্দরবানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- হুট করে হামলা শক্তির চেয়ে নিজেদের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ
- বৃষ্টিতে স্বস্তি নগরজুড়ে
- বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুছ আলীকদমে জামাল উদ্দীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- আর্তমানবতার সেবায় রেডক্রিসেন্ট সর্বদাই নিয়োজিত - বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি
- বান্দরবানে জিপিএ-৫, ১০০ জন,এগিয়ে ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ
- বান্দরবানে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ
- ড. ওয়াজেদ কর্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন : প্রেসিডেন্ট